চক্ষু লজ্জাকে এড়িয়ে চলুন
চক্ষু লজ্জাকে এড়িয়ে চলুন
নিজেকে আত্মপ্রকাশ করুণ |
Human psychology হয়তো একই আচরণ বেশি দিন নিতে পারে না,আর সেটা যদি তার অপছন্দনীয় হয় তা তো আরো বেশি ঘৃণা করে।আর এই ঘৃণার জন্মই হয়তো হয়েছে ক্রমাগত একই রকম নেতিবাচক আচরণের চর্চা থেকে।
মানুষ অনেক কিছু মেনে নিতে পারে, পরিস্থিতি অনুযায়ী নিজেকে পরিবর্তন ও করতে পারে আবার অনেক কিছুই মেনে নিতে পারে না।যেমন পারে না,তার ব্যক্তিত্ব কে আঘাত করা,স্বাধীনতায় বাধ সাধা,মা-বাবা তুলি গালি দেওয়া অথবা তার দুর্বলতা নিয়ে সারাক্ষণ তাকে উত্ত্যক্ত করা।
প্রত্যকেরই কিছু ভাল-মন্দ দিক আছে এবং তা থাকবেই, তাই পরিস্থিতি এবং সময়ের প্রয়োজন তা ছাড় দেওয়াও শিখতে হবে। জীবনের প্রয়োজনেই সময়ের সাথে সাথে নিজেকে পরিবর্তন ও করতে হবে, এখানে নিজে পরিবর্তন হওয়া বা হাসি মুখে আগ বাড়িয়ে যাওয়াটা কিন্তু ব্যক্তির দুর্বলতা না, বরং ব্যক্তি মানসিক পরিপক্বতার পরিচয়। যারা সমাধান করতে জানে আর যারা ঝামেলায় জড়াতে জানে তাদের মধ্যে বিশাল একটা ফারাক রয়েছে,
তা হল বিজ্ঞতা এবং অজ্ঞতা।কিছু মানুষকে আপনি শত বছর দিলে ও তারা শত বছর পরও নিজেকে একই রুপে দেখতে চায় এবং কিছু মানুষ আছে যারা একটি বৃক্ষের মত, বিটপ থেকে ধীরে ধীরে মহাবৃক্ষে পরিণত হয়।
অবশ্য যত বড় বৃক্ষ তত বেশি ঝড়ের আঘাত কিন্তু সহ্য করতে হয়, কারণ আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা না থাকলে তো আর মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারত না,অথচ প্রতি নিয়তই তাকে তার ডাল,পাতা ছেড়া অত্যাচার সহ্য করতেই হয়।
তাই শুধু কিছু সিনক্রেটের ভয়ে জীবন টা নরকে পরিবর্তন না করে, ঝামেলা এড়িয়ে সামনে দিকে পা বাড়িয়ে দেখতে পারেন।ভাল না থাকেন, অন্তত এত টা খারাপ থাকবেন না নিশ্চয়!!
No comments