আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা
যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় শিক্ষা ব্যবস্থায় সিঙ্গাপুর, জাপান,ফিনল্যান্ড এত ভাল কেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের সকলের জানা থাকলেও এর কার্যকারী তা নিয়ে আমাদের সচেতনতা নাই বললেও চলে।
এর প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেল একজন সিঙ্গাপুর বাসীর কাছে থেকে, তিনি বলেন-আমরা আপনাদের বাংলাদেশীর থেকে অসভ্য ছিলাম,কিন্তু আমরা দশ বছরের পরিকল্পণা শুরু করলাম আমাদের বাচ্চাদের নিয়ে,যেখানে তাদের ট্রাফিক নিয়ম থেকে শুরু করে জীবনের সকল বাস্তবিক এবং মৌলিক বিষয়াবলী শেখানো শুরু করলাম, কোন রুপ কথা বা আরব্য রজনীর গল্পদিয়ে অথবা না বুঝে ভয়ে মুখস্থ বুলি দিয়ে নয় এবং যার ফলাফল আজ ১০ বছর পর আপনাদের সামনে সুস্পষ্ট। আমরা চেয়েছি,মেনেছি এবং নিয়ম পালন করেছি তাই এপ্রজন্ম যখন দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে তখন আমরা আজকের আমাদের প্রত্যাশিত দেশটাও পেয়েছি।
পরীক্ষার চাপে বাচ্চাদের স্বাভাবিক মেধাকে নষ্ট করার পায়তারার কাতারে তারা কিন্তু কোনভাবেই সামিল হতে পারেনি, পারেনি বাচ্চাদের ইচ্ছা গুলা ও পছন্দ গুলাকে অগ্রাহ্য করে ক্লাস ১ এই ১৪ টা বিষয় চাপিয়ে দিতে।সেটা কখনই পড়ানো হয় না ওখানে যা বাচ্চা কখনই বুঝবে না।ওদেশে কেউ কল্পণার রাজপুত বা রাণী হতে চায় না, ওরা বাস্তবিক নেতা হয়ে দেশের হাল ধরতে চায়। শুধু উপন্যাস পড়ে প্রেমিক হবার স্বপ্ন ও ওরা দেখে না, ওরা দেখে দেশের প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও সম্মিলন হিরো হবার।এত এত শিক্ষা ব্যবস্থা ও বাংলা, ইংরেজি বিভেদ ও তাদের নাই, নাই শিক্ষা নামের ব্যবসায়ীক পণ্যের বাজার।
ওখানে আমাদের মত প্র্যাক্টিক্যাল না করিয়ে নম্বর দিয়ে দেওয়া হয় না বরং যা করানো বা শেখানো হয় তার সবই প্র্যাক্টিক্যাল বৈকি কার্যকরী ও। ওখানে নাই কোন মুখস্থ বিদ্যার আর চাকরির জন্য জ্ঞানের দৌড়াতব। জ্ঞানের সাথে অমানবিকতা আর মনুষ্যত্ব হীনিতার কোন সম্পর্ক নাই সেটা ওরা খুব ভাল করেই বুঝতে পেরেছে অনেক আগেই।আমাদের মানবিকতাও সেদিন উন্নত হবে যেদিন আমরা দেশ এবং দশ এবং নিজের মনুষ্যত্ব উন্নয়নের লক্ষ্যে জ্ঞান অর্জনে অগ্রসর হব।
খুব ছোট বেলা থেকে তাদের এই উদ্যোগ আজ পৃথিবীর বুকে শুধু তাদেরকে নয়, তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং উন্নয়ন কে দাড় করিয়েছে, অথচ আমরা সচেতন বাঙ্গালী -উন্নয়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছি ঠিকই কিন্তু আগামী প্রজন্ম বাচিয়ে রাখার লড়ায়ের কিন্তু পরাজিত হচ্ছি।
উন্নিয়নের মহাসড়কে আমরা যে চালক নিয়ে অগ্রসর হব সেই যদি অন্ধ হয় তো যাত্রা আমাদের কিভাবে শুভ হবে?
এখন আমার মাথায় নিশ্চয় প্রশ্ন আসতে পারে,তাহলে আমরা কি এধরণের শিশু শিক্ষার স্বপ্ন দেখবো না অথবা পাব না?? নিশ্চয়!
তার জন্য কাজ টা ভাই আমাদেরকেই করতে হবে,আপনার সময় পার হয়ে গেছে ভেবে আত্মতুষ্টি তে ভোগার কোন কারণ নাই, কারণ আপনিও কিন্তু আগামী এই বৃত্তের মধ্যেই আবদ্ধ আর দেশের কল্যাণ এবং উন্নয়নের আপত্তি আছে এমন লোক এদেশে আছে বলে আমার কখনো বিশ্বাস হয় না।সবাই কিন্তু দেশের বা প্রত্যেকটি ব্যবস্থার ভাল চায়,শুধু হয়তো এর জন্য কাজ করার প্ল্যাটফর্ম বা সুযোগ পায় না।
তাই আসুন আমরা একটু শিশু শিক্ষার ব্যাপারটাতে আর একটু সচেতন এবং অগ্রগামী হয় যাতে আপনার আগামী প্রজন্ম এবং দেশের আগামী নেতৃত্ব এর জায়গা টা খুব দৃঢ় এবং বলিষ্ঠ হয়
Collected https://www.facebook.com/youtheyebd
Youtheye Education |
এর প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেল একজন সিঙ্গাপুর বাসীর কাছে থেকে, তিনি বলেন-আমরা আপনাদের বাংলাদেশীর থেকে অসভ্য ছিলাম,কিন্তু আমরা দশ বছরের পরিকল্পণা শুরু করলাম আমাদের বাচ্চাদের নিয়ে,যেখানে তাদের ট্রাফিক নিয়ম থেকে শুরু করে জীবনের সকল বাস্তবিক এবং মৌলিক বিষয়াবলী শেখানো শুরু করলাম, কোন রুপ কথা বা আরব্য রজনীর গল্পদিয়ে অথবা না বুঝে ভয়ে মুখস্থ বুলি দিয়ে নয় এবং যার ফলাফল আজ ১০ বছর পর আপনাদের সামনে সুস্পষ্ট। আমরা চেয়েছি,মেনেছি এবং নিয়ম পালন করেছি তাই এপ্রজন্ম যখন দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে তখন আমরা আজকের আমাদের প্রত্যাশিত দেশটাও পেয়েছি।
পরীক্ষার চাপে বাচ্চাদের স্বাভাবিক মেধাকে নষ্ট করার পায়তারার কাতারে তারা কিন্তু কোনভাবেই সামিল হতে পারেনি, পারেনি বাচ্চাদের ইচ্ছা গুলা ও পছন্দ গুলাকে অগ্রাহ্য করে ক্লাস ১ এই ১৪ টা বিষয় চাপিয়ে দিতে।সেটা কখনই পড়ানো হয় না ওখানে যা বাচ্চা কখনই বুঝবে না।ওদেশে কেউ কল্পণার রাজপুত বা রাণী হতে চায় না, ওরা বাস্তবিক নেতা হয়ে দেশের হাল ধরতে চায়। শুধু উপন্যাস পড়ে প্রেমিক হবার স্বপ্ন ও ওরা দেখে না, ওরা দেখে দেশের প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও সম্মিলন হিরো হবার।এত এত শিক্ষা ব্যবস্থা ও বাংলা, ইংরেজি বিভেদ ও তাদের নাই, নাই শিক্ষা নামের ব্যবসায়ীক পণ্যের বাজার।
ওখানে আমাদের মত প্র্যাক্টিক্যাল না করিয়ে নম্বর দিয়ে দেওয়া হয় না বরং যা করানো বা শেখানো হয় তার সবই প্র্যাক্টিক্যাল বৈকি কার্যকরী ও। ওখানে নাই কোন মুখস্থ বিদ্যার আর চাকরির জন্য জ্ঞানের দৌড়াতব। জ্ঞানের সাথে অমানবিকতা আর মনুষ্যত্ব হীনিতার কোন সম্পর্ক নাই সেটা ওরা খুব ভাল করেই বুঝতে পেরেছে অনেক আগেই।আমাদের মানবিকতাও সেদিন উন্নত হবে যেদিন আমরা দেশ এবং দশ এবং নিজের মনুষ্যত্ব উন্নয়নের লক্ষ্যে জ্ঞান অর্জনে অগ্রসর হব।
খুব ছোট বেলা থেকে তাদের এই উদ্যোগ আজ পৃথিবীর বুকে শুধু তাদেরকে নয়, তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং উন্নয়ন কে দাড় করিয়েছে, অথচ আমরা সচেতন বাঙ্গালী -উন্নয়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছি ঠিকই কিন্তু আগামী প্রজন্ম বাচিয়ে রাখার লড়ায়ের কিন্তু পরাজিত হচ্ছি।
উন্নিয়নের মহাসড়কে আমরা যে চালক নিয়ে অগ্রসর হব সেই যদি অন্ধ হয় তো যাত্রা আমাদের কিভাবে শুভ হবে?
এখন আমার মাথায় নিশ্চয় প্রশ্ন আসতে পারে,তাহলে আমরা কি এধরণের শিশু শিক্ষার স্বপ্ন দেখবো না অথবা পাব না?? নিশ্চয়!
তার জন্য কাজ টা ভাই আমাদেরকেই করতে হবে,আপনার সময় পার হয়ে গেছে ভেবে আত্মতুষ্টি তে ভোগার কোন কারণ নাই, কারণ আপনিও কিন্তু আগামী এই বৃত্তের মধ্যেই আবদ্ধ আর দেশের কল্যাণ এবং উন্নয়নের আপত্তি আছে এমন লোক এদেশে আছে বলে আমার কখনো বিশ্বাস হয় না।সবাই কিন্তু দেশের বা প্রত্যেকটি ব্যবস্থার ভাল চায়,শুধু হয়তো এর জন্য কাজ করার প্ল্যাটফর্ম বা সুযোগ পায় না।
তাই আসুন আমরা একটু শিশু শিক্ষার ব্যাপারটাতে আর একটু সচেতন এবং অগ্রগামী হয় যাতে আপনার আগামী প্রজন্ম এবং দেশের আগামী নেতৃত্ব এর জায়গা টা খুব দৃঢ় এবং বলিষ্ঠ হয়
Collected https://www.facebook.com/youtheyebd
No comments